পরেশ দেবনাথ, কেশবপুর, যশোর, দৈনিক সারা দুনিয়া।
কেশবপুর দুর্গা পূজা মন্দির পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার এম, এম আরাফাত হোসেন।
কেশবপুরের বিভিন্ন মন্দিরে সৃষ্টু-শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলকোট বাজার সার্বজনীন দূর্গাপূজা মন্দির, মঙ্গলকোট চৌধুরী বাড়ি দূর্গাপূজা মন্দির, বিদ্যানন্দকাটি সার্বজনীন দূর্গাপূজা মন্দির, কন্দর্পপুর সার্বজনীন দূর্গাপূজা মন্দির, বালিয়াডাঙ্গা দূর্গাপূজা মন্দির, কেশবপুর সার্বজনীন শ্রী শ্রী কালিবাড়ী মন্দির, কেশবপুর বাসস্ট্যান্ড বাবুর বাড়ি দূর্গাপূজা মন্দির, কেশবপুর সার্বজনীন শ্রী শ্রী হরিতলা সম্প্রীতি মন্দির, শ্রী গঞ্জ কালি তলা মন্দির, আলতাপোল সার্বজনীন পূজা মন্দিরসহ ৯৮ টি মন্ডপে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রেখে দুর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বদা তৎপর ছিল।
নবমী পূজার রাতে উপজেলার আলতাপোল সার্বজনীন পূজা মন্দির, গৌরীঘোনা ইউনিয়নের সন্যাসগাছা অলোক চক্রবর্তীর বাড়ীর ১৫৮ বছরের পুরাতন পূজা মন্দির, ভেরচী নিমতলা রাধা গোবিন্দ সেবাশ্রম সার্বজনীন পূজা মন্দিরসহ বিভিন্ন মন্দির পরিদর্শন করেন।
কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এম,এম আরাফাত হোসেন পরিদর্শনকালে তাঁর সফরসঙ্গী ছিলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি আরিফুজ্জামান, উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আনিছুর রহমান, উপজেলা ইন্সট্রেক্টর মোঃ রবিউল ইসলাম, আব্দুস সামাদ, আনিসুর রহমান, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের ম্যানেজার ওবায়দুর ইসলাম। পল্লী বিদ্যুৎ কেশবপুর জোনাল অফিসের ডিজিএম এস,এম শাহীন আহসান।
এ সময় ভেরচী নিমতলা রাধা গোবিন্দ সেবাশ্রম সার্বজনীন পূজা মন্দিরের প্রধান পৃষ্ঠপোষক মহাদেব কুমার পাল, সভাপতি হরেন্দ্রনাথ সরকার, সাধারণ সম্পাদক পরিতোষ কুমার গাঙ্গুলী, চেয়ারম্যান এস,এম হাবিবুর রহমান, মেম্বর আসাদুজ্জামান আছাদ উপস্থিত ছিলেন।
মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে গরিবদের জন্য ৪০ টি শাড়ী, লুঙ্গী, ধূতি উপহার দেন। এর পর উপজেলা নির্বাহী অফিস এম,এম আরাফাত হোসেনসহ সফর সঙ্গীরা গৌরীঘোনা ইউনিয়নের সন্যাসগাছা অলোক চক্রবর্তীর বাড়ীর ১৫৮ বছরের পুরাতন পূজা মন্দিরে যেয়ে পূজার প্রসাদ গ্রহন করেন।